+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
“দাম দিয়ে কিনেছি এই বাংলা” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা: গেরিলা ও সম্মুখ যুদ্ধের তীব্রতায় পুরাে বাংলাদেশের রণাঙ্গন ছিল উত্তপ্ত। গঙ্গাসাগর সালদানদী, মন্দবাগ, হিলি, কমলপুর, জামালপুর সাতক্ষীরা কানাইঘাটসহ আরাে অনেক রণাঙ্গনের পাশাপাশি বিলােনিয়া রণাঙ্গন অত্যন্ত উত্তপ্ত একটি রণাঙ্গন। একাত্তরের ফেনী-বিলােনিয়া ছিল একটি উত্তপ্ত রণাঙ্গনযুদ্ধের শুরু থেকে শেষ অবধি প্রায় ১০০ বর্গমাইলের এই এনক্লেভটির স্ট্রাটেজিক গুরুত্বের কারণে ফেনী-বিলােনিয়া ছিল আমাদের এবং পাকিস্তানিদের জন্য মর্যাদার লড়াই। ক্ষেত্র জুন মাসের প্রথমার্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল আবদুল হামিদ খান এখানে আসেন নিজেই যুদ্ধের দিক নির্দেশনা দিতে মিত্র বাহিনীর ৪ কো-কমান্ডার লে. জেনারেল সগত সিং এবং তার ২৩ মাউন্টেন ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং মে. জেনারেল আর. ডি. হীরা উদ্বিগ্ন ছিলেন বিলােনিয়ার দখল নিয়ে । আমাদের ছিলেন অপেক্ষাকৃত দুইজন অত্যন্ত জুনিয়ার অফিসার ২নং সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মােশাররফ এবং ফেনী-বিলােনিয়া রণক্ষেত্রের টাস্ক ফোর্স কমান্ডার ক্যাপ্টেন জাফর ইমাম আর তার আবু সাহসের এক দঙ্গল সহযােদ্ধা। তারাই এবং তারাই ক্যাপ্টেন জাফর ইমামের অধিনায়কত্বে অর্থাৎ ১০ম ইস্ট রেজিমেন্ট-এর সৈনিক এবং গণযােদ্ধারা পর্যদস্ত, পরাভূত এবং পরাজিত করে ফেনীবিলােনিয়ায় যুদ্ধরত পেশাদার পাকিস্তানি সেনাদের। মিত্র বাহিনীর আর্টিলারি অবশ্য অসামান্য ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফায়ার সাপাের্ট প্রদান করেছিল। যুদ্ধরত ২৪ এফ এফ রেজিমেন্ট-এর সব অফিসার ও সৈনিক যুদ্ধবন্দি হয় ক্যাপ্টেন জাফর ইমামের কাছে, ২৫ মার্চের অব্যবহিত পূর্বে যে ইউনিটে তিনি চাকরিরত ছিলেন।
Tk.
250
188
Tk.
800
656
Tk.
175
143
Tk.
600
450
Tk.
650
488
Tk.
300
225
Tk.
125
119
Tk.
175
131
Tk.
20
12
Tk.
420
300
Tk.
280
190