প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষ একধরনের চামড়ার নৌকা বা কাঠের গুঁড়ি পানিতে ভাসিয়ে মাছ শিকার করত। ২৫ থেকে ৩০ হাজার বছর আগেও মানুষ সাহস করে সমুদ্রে গেছে। নতুন পাথরের যুগের শেষ দিকে কয়েকটি কাঠের গুঁড়ি বেঁধে ভেলা বানিয়ে মানুষ সমুদ্রযাত্রা করেছে। বাইবেলে বর্ণিত হয়েছে নোয়ার বিশাল নৌকার কাহিনি। নৌকা তৈরির সাথে লগি আর টেনে নেয়ার জন্য গুণ আবিষ্কৃত হলো। কাজের সুবিধার প্রয়োজনেই এসব আবিষ্কার করেছে মানুষ। দিনে দিনে ভেলার উন্নতি হলো। কাঠ ছাড়াও ভেলা তৈরির কাজে গাছের ছাল, পশুর চামড়া, বাঁশ, নলখাগড়া প্রভৃতি ব্যবহার করা হলো। দেখা গেল ভেলার পরিবর্তে যদি কাঠের গুঁড়িয়ে খুঁড়ে গভীর গর্ত করে নিয়ে পানিতে ভাসানো যায় তাহলে তার ভেসে থাকার ক্ষমতাও আরো বেশি বেড়ে যায়। এভাবে আবিষ্কৃত হলো ক্যানো। মৌসুমি বাতাসে পাল তুলে জাহাজগুলো উত্তাল সমুদ্র পেরিয়ে গেল দূর দিগন্তের দিকে… এভাবেই মানুষ দুঃসাহসিক অভিযানের প্রতি আগ্রহী হয়েছে। তাঁদের দুঃসাহসিক অভিযান কাহিনি বর্ণিত হয়েছে এই গ্রন্থে।
Tk.
140
105
Tk.
100
75
Tk.
200
150
Tk.
225
169
Tk.
200
160
Tk.
160
120
Tk.
350
263
Tk.
700
525
Tk.
1800
1350