তথ্যের ওপর ভিত্তি করে অথবা তথ্যনির্ভর সিদ্ধান্তগুলো সমস্যা করে কম। আর সেকারণেই ’ডিসিশন সায়েন্স’র মতো ব্যাপারে ঢুকে গেছে মেশিন লার্নিং। মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে সব শেষে, সেটাই স্বাভাবিক। তবে সিদ্ধান্তগুলোকে ঠিক ধরনের ‘ম্যাচিউরিটি’ দেবে আমাদের পেছনের ডাটা। তখন সিদ্ধান্ত নিতে কম ভয় পাবেন সবাই। এই ‘ইউনিফর্মড ডিসিশনে’র পেছনে থাকছে ‘মেশিন লার্নিং’-এর বড় কাজ। এর থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ১০-২০ বছর পর কী হবে সেটাও ’প্রোডাক্টিভ অ্যানালাইসিস’ করে দেবে আমাদের এই মেশিন লার্নিং।
Tk.
500
375
Tk.
400
300
Tk.
320
288
Tk.
230
165
Tk.
300
219
Tk.
700
525