গ্রিক সাম্রাজ্যবাদী আলেকজান্ডার রাজ্য জয় করতে করতে ভারতবর্ষের এক স্বাধীন রাজ্যের প্রান্তসীমায় এসে থমকে দাঁড়ালেন। অসম্ভব! এরপর অগ্রসর হওয়া অসম্ভব!- বলেছিল তাঁর সেনাপতিরা। যে রাজ্য জয় করলে ভারতজয় সম্পন্ন হতো, সেটি না করেই ফিরে যেতে হয় তাঁকে। সাথে আসা গ্রিক লেখকগণ সেই রাজ্যের নাম রাখে গঙ্গারেড্ডি। আমাদের তরজমাকারীরা বলে, গঙ্গাঋদ্ধি! আমরা বলি- বাংলাদেশ। বাংলাদেশ কি গঙ্গাঋদ্ধির পুনরুদ্ধার? সেই গল্প আমরা তেমন করে শুনতে পাই না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের ইতিহাস শুরু হয় সাম্প্রতিককালে। স্বাধীনতাযুদ্ধ দলিলপত্রের সংগ্রাহকরা একে বড়জোড় বঙ্গভঙ্গের সময় পর্যন্ত টেনে নিতে পেরেছেন। অথচ এই দেশের আছে সুদীর্ঘ আড়াই হাজার বছরের সমৃদ্ধশালী ইতিহাস। সেজন্য পাঠের বেলায় এর রূপটি হয়ে ওঠে বৈচিত্র্যময়। কেবল মুক্তিযুদ্ধ বা অতীতের বৈচিত্র্যময়তা না, প্রজাতন্ত্র হিসেবে বাংলাদেশের চলার পথ ও বিশ্বায়নে বাঙালির সম্ভাবনাগুলোকে এক মলাটের মধ্যে আনার এক প্রয়াস থেকে লেখা ‘হাজার বছরের বাংলাদেশ : ইতিহাসের পাঠবৈচিত্র্য।’
Tk.
380
285
Tk.
300
165
Tk.
500
375
Tk.
340
304
Tk.
50
34
Tk.
60
45
Tk.
200
120
Tk.
60
54
Tk.
250
215
Tk.
240
180