+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
ইসলামোফোবিয়াকে কখনও কখনও ক্রুসেডের পর থেকে পশ্চিমা সংস্কৃতিতে বারবার উদয় হওয়া ঘৃণার ভাইরাস হিসাবে দেখা হয়। অনেকের মতে এটা সন্ত্রাসবাদের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিক্রিয়া, যেটা নাইন-ইলেভেনের মাধ্যমে পূর্ণতা পেয়েছে। আবার কারও মতে এর কোনো অস্তিত্বই নেই। যা-ই হোক, আমার মতে ইসলামোফোবিয়া মুসলিম-বিদ্বেষী বর্ণবাদের একটি নতুন রূপ। সরকার প্রণীত ওয়ার অন টেরর ও এর নীতিমালার মধ্যে একটি সহজাত সম্পর্কের মাধ্যমে ইসলামোফোবিয়া নামক এই মুসলিম-বিদ্বেষী বর্ণবাদকে টিকিয়ে রাখা হয়। প্রকৃতপক্ষে সন্ত্রাসবিরোধী কর্মতৎপরতার নামে সরকারই ইসলামোফোবিক তৎপরতা বৃদ্ধি করছে। এর নেতিবাচকতা তাই ব্যক্তিবিশেষে সীমাবদ্ধ না থেকে রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলছে। ফলস্বরূপ, দৈনন্দিন জীবনের নানা ক্ষেত্রে মুসলমানদের নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন করা হয়। সাম্রাজ্যবাদী সহিংসতার ওপর নির্ভরশীল কোনো কর্তৃপক্ষের টিকে থাকতে এবং এর বৈধতা বজায় রাখতে অবশ্যই এমন একটি মতাদর্শ আবিষ্কার করতে হবে, যেটা কিনা সেই নির্ভরশীলতাকে অস্বীকার করতে পারে। আধুনিক যুগে বিভিন্ন ধরনের বর্ণবাদ সেই ভূমিকা পালন করেছে। বর্তমানে ইসলামোফোবিয়া সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পছন্দসই একটি ধরণ।
Tk.
200
110
Tk.
250
150
Tk.
50
35
Tk.
120
72
Tk.
160
104
Tk.
300
180
Tk.
270
203
Tk.
250
188
Tk.
220
163
Tk.
840
722