শায়খ ইবনু উসাইমীন রহ. বলেন, ‘সূরা ফাতিহা একটি অনন্য সূরা। এর অনন্যতার একটি বিষয় হচ্ছে, এটি সালাতের একটি রুকন, শাহাদাতের পর যে সালাত সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ রুকন। সূরা ফাতিহা ব্যতীত সালাত গ্রহণযোগ্য হয় না। সূরা ফাতিহার আরেকটি অংশ হচ্ছে, এটি দ্বারা রুকইয়াহ করা যায়; অসুস্থ ব্যক্তির ওপর পাঠ করা হলে আল্লাহর অনুমতিতে সে সুস্থতা লাভ করে।’ . সূরা ফাতিহার তাফসীর আলোচনা শেষে তিনি আরও বলেন, ‘সূরা ফাতিহা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি সূরা। আমি কেন, কারো পক্ষেই এর অর্থের ব্যাপকতা (ভাষায়) প্রকাশ করা সম্ভব নয়। বরং এটা(অর্থাৎ আমার এই তাফসীর বিশাল) সমুদ্রের এক ফোঁটা জল সমতুল্য। যে আরও বিস্তারিত জানতে চায়, সে ইবনুল-কাইয়্যিম রহ.-এর (মাদারিজুস সালিকীন) গ্রন্থটি পড়তে পারে।’ . ইবনুল-কাইয়্যিম রহ.-এর মাদারিজুস সালিকীন গ্রন্থটি মূলত সূরা ফাতিহার ِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ আয়াতের ব্যাখ্যায় লেখা। স্রেফ একটি আয়াতের ব্যাখ্যা নিয়ে উনি হাজার পৃষ্ঠার এই গ্রন্থটি লিখেছেন। আসলে সূরা ফাতিহার ফজিলত, অর্থের ব্যাপকতা লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। অথচ আমরা এই সূরাটি প্রত্যেক ওয়াক্তে পড়ি, কিন্তু এর অর্থ জানি না, এর তাফসীর জানি না।
Tk.
1300
1001
Tk.
70
66
Tk.
30
22
Tk.
400
280
Tk.
960
912
Tk.
550
413
Tk.
160
88
Tk.
120
72
Tk.
130
85
Tk.
1200
696