বিজ্ঞানের উন্নতি, নানা ধরনের দূষণ ও ভেজালের এই যুগে রোগ-ব্যাধি যেমন বাড়ছে, প্রতিষেধকও তৈরি হচ্ছে সমান তালে। নতুন নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতি উদ্ভাবিত হচ্ছে যার সাথে মানুষ আগে পরিচিত ছিলো না। রমাদান মাসে রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা সিয়াম অবস্থায় প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ সেবন নিয়ে অনেক সময় বেশ চিন্তায় পড়ে যান কী করলে রোযার ক্ষতি হবে, কী করলে হবে না, রোযা অবস্থায় কোন প্রতিষেধকটি গ্রহণ করা যাবে ইত্যাদি নিয়ে। জেদ্দা ইসলামিক ফিকাহ অ্যাকাডেমি, আল আজহার ইউনিভার্সিটি, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এবং ইসলামিক শিক্ষা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ISESCO) প্রভৃতি শীর্ষ ইসলামি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা সিয়াম পালনরত অবস্থায় কী কী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলে এবং ওষুধ প্রয়োগে সাওম নষ্ট হবে না, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন, যাকে আরবীতে ‘মুফাত্বিরাত তিব্বিয়্যাহ’ অর্থাৎ ‘চিকিৎসা সংক্রান্ত সিয়াম ভঙ্গকারী বিষয়’ বলা হয়। ইলাননূর পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত ‘সিয়াম ও আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান’ বইটিতে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি সিয়ামের গুরুত্ব, শারঈ বিধান, সিয়াম না রাখার শাস্তি, অন্য নাবি ও রাসূলদের যুগে সিয়াম পালন, বিভিন্ন ধর্মে উপবাস, প্রাচীন যুগে উপবাস -ইত্যাদি বিষয়েও আলোকপাত করা হয়েছে বইটিতে।
Tk.
320
298
Tk.
300
165
Tk.
200
100
Tk.
300
165