২০২৩ সালে এসেও ফিলিস্তিনিদেরকে হত্যা, নির্যাতন এবং নীপিড়নের কাহিনী শেষ হয়নি। যদিও বিশ্বে জাতিসংঘ আছে, শত শত মানবাধিকার সংস্থা আছে। হাজার হাজার ফিলিস্তিনের লাশ রাস্তায় সাজিয়ে রাখার মধ্যে এসব সংস্থার বিবৃতি দেওয়া ছাড়া যেন কোনো উপায় নেই। তবে পশ্চিমা বিশ্বের স্বার্থ যেখানে আছে সেখানে জোর তদবির করতেও তাদের দ্বিধা নেই। যারা ইহুদিদেরকে নির্যাতন করলো এবং হত্যা করলো তারাই আজ ইসরাইলকে সমর্থন জানাচ্ছে। পরিস্থিতি এমন যে তারা অতীতে কোনো ভুল করেনি! গণতন্ত্র, মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের দ্বিচারিতা যতোদিনে বন্ধ না হবে ততোদিনে হয়তো দ্বিরাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধানের পথও খুলবে না। ফিলিস্তিনিদের কান্না এবং রাস্তা, বাড়িতে কিংবা হাসপাতালে লাশের সারিরও শেষ হবে না।কেবল বক্তৃতা আর কাগুজে বইয়ের মধ্যেই স্বাধীনতার বাণী সীমাবদ্ধ থাকবে। সমাজবিজ্ঞানী কার্ল মাক্স হয়তো ঠিকই বলেছিলেন, গণতন্ত্র হচ্ছে সাম্রারাজ্যবাদ বিস্তারের হাতিয়ার। এই বইটি ফিলিস্তিনি ও ইসরাইলিদের অধিকার, সংঘাতে ধর্মীয় প্রভাব, মানবাধিকার, গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা স্থান পেয়েছে।
Tk.
450
338
Tk.
450
338
Tk.
450
338
Tk.
720
540
Tk.
2000
1300
Tk.
250
225
Tk.
230
206