+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে যা কিছু দিয়েছেন তা গ্রহণ করতেই হবে। এর কোন বিকল্প নেই। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর দেয়া উপহারকে তথা সুন্নাতকে ছােট-খাটো বলে উপহাস করা এবং তুচ্ছ করা কুফরী। বর্তমানে সলাতের বেশ কিছু মাসলা নিয়ে তিন ধরনের মতবাদধারী গােষ্ঠী দেখা যায়। প্রথম দল বলেন, এসব বিতর্কিত বিষয়ে সহীহ হাদীসই একমাত্র সমাধান। দ্বিতীয় দল বলেন, ‘মাযহাবে যা আছে তাই মানতে হবে। তৃতীয় দল বলেন, “যার যেটা মন চায় মানুক। এসব নিয়ে আলােচনা-সমালােচনা করা ফেতনা’। এ তিনটি দলের মাঝে একমাত্র প্রথম দলটিই হচ্ছেন হকের অনুসারী। সলাতের যে কয়টি বিষয় নিয়ে বেশী আলােচনা-পর্যালােচনা হয়ে থাকে তার অন্যতম হল সলাতে হাত বাঁধা। সলাতে হাত কোথায় অবস্থান করবে তা নিয়ে আমাদের দেশে দুটি মতবাদ খুব বেশি প্রসিদ্ধ। ১. বুকে হাত বাঁধতে হবে। ২. নাভীর নিচে বাঁধতে হবে। উভয় পক্ষই তাদের মতের পক্ষে ও প্রতিপক্ষের বিপক্ষে অনেক লেখনী রচনা করেছেন। কেউ বুকে হাত বাঁধার পক্ষে। কেউ বা আবার নাভীর নিচে হাত বাঁধার পক্ষে। আলােচ্য গ্রন্থে বুকে হাত বাঁধার হাদীসগুলিকে সহীহ ও নাভীর নিচে হাত বাঁধার হাদীসগুলিকে অগ্রহণযােগ্য প্রমাণ করা হয়েছে। আধুনিক বিশ্বে যারা এ বিষয়ে অসাধারণ খেদমত আঞ্জাম দিয়েছেন তাদের একজন হলেন শায়েখ কেফায়াতুল্লাহ সানাবেলী হাফিযাহুল্লাহ। তিনি একজন। তরুণ আহলে হাদীস আলেম। বিদআত ও বিদাআতীদের খণ্ডনে তিনি খুবই দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। নম্র ভাষা, ক্ষুরধার যুক্তি ও বেশুমার দলীলদালায়েল দিয়ে গুরু- গম্ভীর তাহকীকী বিষয়কে সহজভাবে তুলে ধরার এক অসাধারণ যােগ্যতা আল্লাহ তাকে দান করেছেন। হাদীস তাহকীকের মত কঠিন বিষয়কে তিনি অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করেন। তার বুকে হাত বাঁধা বিষয়ক গ্রন্থটির মূল নাম ر علي اليدين وضع في البدر ا এই গ্রন্থটিতে প্রচুর পরিমাণে তাহকীক ও উসূল রয়েছে, যা আলেমদের। বিশেষ করে মুহাদ্দিসদের জন্য উপকারী। বাংলায় এর অনুবাদ এই প্রথমবারের মতাে হল। আল-হামদুলিল্লাহ। আবূ মুবাশশির আহমাদুল্লাহ সৈয়দপুরী
Tk.
60
42
Tk.
110
77
Tk.
60
45
Tk.
300
204
Tk.
160
109
Tk.
340
204
Tk.
172
120
Tk. 180
Tk.
300
165
Tk.
264
198